By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
Dainik CharghatDainik CharghatDainik Charghat
  • প্রধান সংবাদ
  • স্থানীয় খবর
  • জাতীয় খবর
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি ও ব্যবসা
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য ও জীবনধারা
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
Reading: ৪১ বছর পরে বড়াল নদী উত্তাল ফিরে পেলো
Share
Notification Show More
Font ResizerAa
Dainik CharghatDainik Charghat
Font ResizerAa
  • প্রধান সংবাদ
  • স্থানীয় খবর
  • জাতীয় খবর
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি ও ব্যবসা
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য ও জীবনধারা
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • প্রধান সংবাদ
  • স্থানীয় খবর
  • জাতীয় খবর
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি ও ব্যবসা
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য ও জীবনধারা
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
Have an existing account? Sign In
Follow US
  • প্রধান সংবাদ
  • স্থানীয় খবর
  • জাতীয় খবর
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি ও ব্যবসা
  • শিক্ষা
  • স্বাস্থ্য ও জীবনধারা
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
© 2022 Foxiz News Network. Ruby Design Company. All Rights Reserved.
- Advertisement -
Ad imageAd image
Dainik Charghat > News > প্রধান সংবাদ > ৪১ বছর পরে বড়াল নদী উত্তাল ফিরে পেলো
প্রধান সংবাদস্থানীয় খবর

৪১ বছর পরে বড়াল নদী উত্তাল ফিরে পেলো

Shozol
Last updated: August 16, 2025 5:34 pm
Shozol
2 months ago
Share
SHARE

দৈনিক চারঘাট: অবশেষে ৪১ বছর পরে ঐতিহ্য প্রমত্তা বড়াল নদী তার প্রান ফিরে পেলো বড়ালের পানি প্রবাহ বদ্ধিও লক্ষ্য অবশেষে ৪১ বছর পরে রাজশাহীর চারঘাট বড়াল নদীর উপরনির্মিত স্লুইসগট অপসারণর কাজ শুরু হয়েছে।

নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে এবং এলাকার পরিবেশগত উনয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এই স্লুইসগট অপসারণের ফলে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ নিশ্চিত হবে এবং মরা বড়াল নদী পুনরায় প্রান ফিরে পাবে বলে আশা করছেন এলাকাবাসী।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়, পদ্মা নদীর ভয়াল থাবা থেকে বড়ালের আশপাশের মানুষকে বন্যার পানি থেকে রক্ষা করতে ১৯৮৪ সাল চারঘাটে বড়ালের উপরনির্মান করা হয় স্লুইসগট। প্রথম প্রথম এটি মানুষর কণ্যান কাজে আসলেও দীর্ঘদিন ধরে বড়ালের দুইপাশে দখল ,দুষন আর অপরিকল্পিত খননের ফলে বড়াল মরা খালে পরিনত হয়। বড়ালের উৎসমুখ পলি মাটি জমে পানি প্রবাহবাধা সৃষ্টি করতে থাকে।

দীর্ঘ ৪১বছর পরে চলতি মৌসুমে চারঘাট ঐতিহ্য প্রমত্তা বড়াল নদী তার প্রান ফির পেয়েছে। খরস্রাতা বড়াল নদীটি এক সময় শুকিয় মরাখালে পরিনত হয়েছিলো। এবার পদ্মা মাহনায় পানি আসার আগে চারঘাটর তিনটি স্লুইসগেট সম্পূর্ণভাব খুলে দেওয়ার কারনে বড়াল প্রাণ ফিরে পেয়েছে। সুইসগেটের উপর নিমার্ণ করা হয়ছিল তিনটি রগুলটর । এরপর থেকে বড়াল তার যৌবন হারাতে বসে।

দীর্ঘ ৪১ বছর পর বড়াল নদী তার ঐতিহ্য বা যৌবন ফিরে পয়েছে। এবিষয় মৎস্য চাষী রবিউল ইসলাম জানান,এক সময় বড়াল নদীত মাছ শিকার কর জীবিকা নিবার্হী করতাম। দীর্ঘদিন বড়াল পানি না থাকায় বা মরা খাল পরিনত হওয়ায় মাছ শিকার করতে পারিনি।

এবছর হঠাৎ করে পদ্মার পানি বড়াল আসায় বুকটা ভরে উঠছে এবং আশা করছি আগের মত ছাট ডিঙ্গায় মাছ শিকার করে জীবন-জীবিকা সংসার চালাতে পারবো। জেলে নাসির ও কালু জানান, পদ্মার মোহনায় মুখ পানি বন্ধ ও সুইসগট এর রেগুলেটর বন্ধ থাকায় বড়াল নদী নাব্যতা হারিয়ে যায়, তবে চলতি বছরে নদীর পানি আসায় খুশি,এখন মনে হচ্ছে বড়াল নদী। মাছ ধরা বাজার বিক্রি করে সংসার চলাতে পারবে।

এ বিষয় পানি উনয়ন বার্ডর উপ-বিভাগীয় প্রকশলী পার্থ সরকার বলন,মাননীয় পরিবশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান মহাদ্বয়র নিদর্শক্রম বড়াল পানি প্রবাহ বদ্ধিও লক্ষ্যে বড়ালের উপরনির্মিত স্লুইসগটর কপাট উত্তালন করা হয়েছে। এতে আশা করা যায় মরাখাল পানি প্রবাহ বদ্ধি পাবে এবং বড়াল নদী তার প্রান ফিরে পাবে।

লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে এসে রিলিফ ট্রেনও লাইনচ্যুত
বিএনপির জয় সুনিশ্চিত , সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
চারঘাটে বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত, বেগম খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে
স্বাস্থ্য সহকারী পদে ইউনিয়নে দায়িত্ব পালন না করে উপজেলা কমপ্লেক্সে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব
চারঘাটে হলিদাগাছি আবাসন প্রকল্পে জরাজীর্ণ ও বেহাল দশা, ভূতুরে অবস্থা
TAGGED:চারঘাট
Share This Article
Facebook Email Print
Previous Article জুলাই প্রদর্শনী আয়োজন রাবিতে। রাবিতে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে প্রদর্শনী আয়োজন
Next Article কুড়িগ্রাম-চিলমারী রেলপথে একদিনে লাইনচ্যুত হয়েছে দুটি ট্রেন। রোববার (১৭ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে রমনা লোকাল ট্রেনটি উলিপুর উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের রসুলপুর এলাকায় চিলমারীর বালাবাড়ি রেলস্টেশনের উত্তরে লাইনচ্যুত হয়। পরে বিকাল সাড়ে ৪টায় লালমনিরহাট থেকে ওই ট্রেন উদ্ধারে আসা রিলিফ ট্রেনটিও উলিপুরের পাঁচপীর রেলস্টেশন পার হওয়ার পর লাইনচ্যুত হয়। ট্রেন দুটির পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম ও আনোয়ার হোসেন ঘটনা দুটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রমনা লোকাল ট্রেনের পরিচালক রিয়াজুল ইসলাম বলেন, পার্বতীপুর থেকে চিলমারীর রমনা স্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে আসা ট্রেনটি বালাবাড়ি স্টেশনের কাছাকাছি রসুলপুর এলাকায় পৌঁছলে গার্ড ব্রেকের বগির চারটি চাকা লাইনের বাইরে চলে যায়। ট্রেনটি দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে রমনা স্টেশন থেকে রংপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। তিনি আরও জানান, উলিপুরের পাঁচপীর স্টেশন থেকে চিলমারী পর্যন্ত রেললাইনে কোথাও পাথর নেই। ফলে ট্রেন ঘণ্টায় মাত্র ১২ কিলোমিটার গতিতে চালানো হলেও লাইনচ্যুত হয়। অপরদিকে রিলিফ ট্রেনের পরিচালক আনোয়ার হোসেন বলেন, সাতটি বগি নিয়ে লালমনিরহাট থেকে রওনা দেওয়া উদ্ধারকারী ট্রেনটি পাঁচপীর ও উলিপুর স্টেশনের মাঝামাঝি এলাকায় পৌঁছেই লাইনচ্যুত হয়। পরে সন্ধ্যায় রিলিফ ট্রেনটি পুনরায় লাইনে নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমানে এটি উলিপুর স্টেশনে অবস্থান করছে। রোববার বিকালে সরেজমিন পাঁচপীর রেলস্টেশন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, দীর্ঘ রেলপথে কোথাও পাথর নেই। পুরো রেলপথ মাটির ওপর দিয়ে বিছানো। অনেক জায়গায় স্লিপার মাটির নিচে দেবে গেছে। কোথাও কোথাও রেললাইনের নিচের জমি থেকে মাটি এনে ফেলা হলেও গাইড ওয়ালের অভাবে মাটি বৃষ্টির পানিতে নিচে নেমে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে রেল সংশ্লিষ্ট একজন ব্যক্তি জানান, পাঁচগাছী স্টেশন থেকে রমনা স্টেশন পর্যন্ত রেলপথটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ। এ কারণে গতি ঘণ্টায় ১৫ কিলোমিটারে সীমিত করা হলেও স্বাভাবিকভাবে ট্রেন চালানো যাচ্ছে না। জরুরি সংস্কার না হলে যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। লালমনিরহাট রেল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে ৩১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই রেলপথ সংস্কারে দরপত্র আহ্বান করা হয়। বিশ্বাস কনস্ট্রাকশন নামে একটি প্রতিষ্ঠান দায়িত্ব পেলেও এক বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও রেললাইন, স্লিপার বা পাথর বসানোর কাজ শুরু হয়নি। শুধু কিছু মাটি ভরাট ও কয়েকটি সেতু মেরামত করা হয়েছে। ফলে রেলপথটি ঝুঁকিপূর্ণ রয়ে গেছে। বিশ্বাস কনস্ট্রাকশনের ম্যানেজার রুবেল মিয়া বলেন, স্লিপার সংকটে রেলপথ সংস্কার কাজ শেষ করা যাচ্ছে না। তবে আগামী মাসে কিছু স্লিপার আসার কথা রয়েছে। সেগুলো পেলে দুর্গাপুর থেকে উলিপুর পর্যন্ত রেলপথের কাজ শেষ হবে। লালমনিরহাট বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক আবু হেনা মোস্তফা আলম সন্ধ্যায় বলেন, চিলমারী রমনা বাজার স্টেশন রেলপথটি সংস্কারের কাজ চলছে। সেখানের রেললাইনের পাথর সরিয়ে স্লিপার বসানোর কাজ চলমান রয়েছে। এ কারণে দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। রেলপথ প্রকৌশল বিভাগ জানিয়েছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই এই রেলপথ আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল উপযোগী হবে। লাইনচ্যুত ট্রেন উদ্ধারে এসে রিলিফ ট্রেনও লাইনচ্যুত
Leave a Comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

about us

We influence 20 million users and is the number one business and technology news network on the planet.

Find Us on Socials

© 2025 DainikCharghat.com | সকল অধিকার সংরক্ষিত | যোগাযোগ: info@dainikcharghat.com
Join Us!
Subscribe to our newsletter and never miss our latest news, podcasts etc..
[mc4wp_form]
Zero spam, Unsubscribe at any time.
Welcome Back!

Sign in to your account

Username or Email Address
Password

Lost your password?